সিল্ক শাড়ি
রাজশাহী সিল্ক বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি উচ্চমানের রেশম পণ্য, যা বিশেষ করে শাড়ি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। ২০২১ সালে এটি বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে ।উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ🧵 রাজশাহী সিল্কের ইতিহাস ও উৎপত্তিরাজশাহী অঞ্চলে রেশম উৎপাদনের সূচনা ১৩শ শতাব্দীতে হয়, তখন এটি 'বেঙ্গল সিল্ক' বা 'গঙ্গা সিল্ক' নামে পরিচিত ছিল । ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সরকার রাজশাহীতে রেশম উৎপাদন শুরু করে এবং ১৯৬১ সালে রাজশাহী সিল্ক ফ্যাক্টরি প্রতিষ্ঠিত হয় । বর্তমানে, রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় রেশম চাষ ও বয়নের মাধ্যমে এই শিল্পের চর্চা চলছে।উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ🌟 রাজশাহী সিল্কের বৈশিষ্ট্যউচ্চমানের রেশম: রাজশাহী সিল্কের তন্তু সূক্ষ্ম ও নরম, যা শাড়ি ও অন্যান্য পোশাক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।বিভিন্ন ধরনের রেশম: এখানে তুঁত রেশম, ইরি (এন্ডি) রেশম ও তসর রেশম উৎপাদিত হয় ।নকশা ও ডিজাইন: রাজশাহী সিল্কের শাড়ি ও অন্যান্য পণ্য রঙিন ও রকমারি নকশা ও ডিজাইনে পাওয়া যায় ।উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ🧾 GI স্বীকৃতি ও অর্থনৈতিক প্রভাব২০২১ সালে রাজশাহী সিল্ককে GI পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার ফলে এই অঞ্চলের রেশম শিল্পের মান ও সুনাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং রেশম শিল্পের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ১০০,০০০ মানুষকে জীবিকা নির্বাহের সুযোগ প্রদান করছে
জি.আই. পণ্য বিডি
All products

Details:
- Warranty0
রাজশাহী সিল্ক বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি উচ্চমানের রেশম পণ্য, যা বিশেষ করে শাড়ি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। ২০২১ সালে এটি বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে ।
উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ
🧵 রাজশাহী সিল্কের ইতিহাস ও উৎপত্তি
রাজশাহী অঞ্চলে রেশম উৎপাদনের সূচনা ১৩শ শতাব্দীতে হয়, তখন এটি 'বেঙ্গল সিল্ক' বা 'গঙ্গা সিল্ক' নামে পরিচিত ছিল । ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সরকার রাজশাহীতে রেশম উৎপাদন শুরু করে এবং ১৯৬১ সালে রাজশাহী সিল্ক ফ্যাক্টরি প্রতিষ্ঠিত হয় । বর্তমানে, রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় রেশম চাষ ও বয়নের মাধ্যমে এই শিল্পের চর্চা চলছে।
উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ
🌟 রাজশাহী সিল্কের বৈশিষ্ট্য
উচ্চমানের রেশম: রাজশাহী সিল্কের তন্তু সূক্ষ্ম ও নরম, যা শাড়ি ও অন্যান্য পোশাক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
বিভিন্ন ধরনের রেশম: এখানে তুঁত রেশম, ইরি (এন্ডি) রেশম ও তসর রেশম উৎপাদিত হয় ।
নকশা ও ডিজাইন: রাজশাহী সিল্কের শাড়ি ও অন্যান্য পণ্য রঙিন ও রকমারি নকশা ও ডিজাইনে পাওয়া যায় ।
উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ
🧾 GI স্বীকৃতি ও অর্থনৈতিক প্রভাব
২০২১ সালে রাজশাহী সিল্ককে GI পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার ফলে এই অঞ্চলের রেশম শিল্পের মান ও সুনাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং রেশম শিল্পের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ১০০,০০০ মানুষকে জীবিকা নির্বাহের সুযোগ প্রদান করছে
সিল্ক শাড়ি
Out of stockDetails:
- Warranty0
রাজশাহী সিল্ক বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি উচ্চমানের রেশম পণ্য, যা বিশেষ করে শাড়ি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। ২০২১ সালে এটি বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে ।
উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ
🧵 রাজশাহী সিল্কের ইতিহাস ও উৎপত্তি
রাজশাহী অঞ্চলে রেশম উৎপাদনের সূচনা ১৩শ শতাব্দীতে হয়, তখন এটি 'বেঙ্গল সিল্ক' বা 'গঙ্গা সিল্ক' নামে পরিচিত ছিল । ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সরকার রাজশাহীতে রেশম উৎপাদন শুরু করে এবং ১৯৬১ সালে রাজশাহী সিল্ক ফ্যাক্টরি প্রতিষ্ঠিত হয় । বর্তমানে, রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় রেশম চাষ ও বয়নের মাধ্যমে এই শিল্পের চর্চা চলছে।
উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ
🌟 রাজশাহী সিল্কের বৈশিষ্ট্য
উচ্চমানের রেশম: রাজশাহী সিল্কের তন্তু সূক্ষ্ম ও নরম, যা শাড়ি ও অন্যান্য পোশাক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
বিভিন্ন ধরনের রেশম: এখানে তুঁত রেশম, ইরি (এন্ডি) রেশম ও তসর রেশম উৎপাদিত হয় ।
নকশা ও ডিজাইন: রাজশাহী সিল্কের শাড়ি ও অন্যান্য পণ্য রঙিন ও রকমারি নকশা ও ডিজাইনে পাওয়া যায় ।
উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ
🧾 GI স্বীকৃতি ও অর্থনৈতিক প্রভাব
২০২১ সালে রাজশাহী সিল্ককে GI পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার ফলে এই অঞ্চলের রেশম শিল্পের মান ও সুনাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং রেশম শিল্পের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ১০০,০০০ মানুষকে জীবিকা নির্বাহের সুযোগ প্রদান করছে