হাড়িভাঙ্গা আম
হাড়িভাঙ্গা আম বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর জেলার একটি বিশেষ আমের জাত, যা তার অনন্য স্বাদ, আকৃতি ও অর্থনৈতিক গুরুত্বের জন্য পরিচিত।🥭 উৎপত্তি ও ইতিহাসহাড়িভাঙ্গা আমের উৎপত্তি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার খোরাগাছ ইউনিয়নের টেকানী গ্রামে। স্থানীয় কৃষক নফল উদ্দিন পাইকার প্রথম এই আমের চাষ শুরু করেন। পরবর্তীতে, ২০০৩ সালের দিকে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা আবদুস সালাম সরকার এই আমের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন ।🍃 বৈশিষ্ট্যআকৃতি ও ওজন: হাড়িভাঙ্গা আম সাধারণত গোলাকার ও মাংসল হয়। প্রতিটি আমের ওজন সাধারণত ২০০ থেকে ৪০০ গ্রাম, তবে কিছু আম ৭০০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে ।আদার ব্যাপারীচামড়া ও রঙ: এই আম পাকা অবস্থায়ও সবুজাভ থাকে, মাঝে মাঝে হালকা হলুদাভ রঙ দেখা যায় ।স্বাদ ও গঠন: হাড়িভাঙ্গা আমের স্বাদ মিষ্টি ও হালকা টক। এটি সাধারণত আঁশবিহীন হলেও কিছুটা আঁশ থাকতে পারে, যা অন্যান্য আমের তুলনায় এটি আরও পরিপূর্ণ করে তোলে ।🌾 চাষাবাদ ও অর্থনৈতিক গুরুত্ববর্তমানে রংপুর জেলার মিঠাপুকুর, বদরগঞ্জ, পীরগঞ্জ ও সদর উপজেলায় হাড়িভাঙ্গা আমের ব্যাপক চাষাবাদ হচ্ছে। প্রায় ৩০ হাজার কৃষক এই আমের চাষ ও বিপণনের সাথে জড়িত । ফলন মৌসুমে, এই আমের পাইকারি মূল্য প্রতি মণ ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে ।🌍 আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি২০২১ সালে, বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে ২৬০০ কেজি হাড়িভাঙ্গা আম উপহার হিসেবে পাঠায় । এছাড়াও, ২০২৪ সালে এই আম জার্মানিতে রপ্তানি করা হয়, যা আন্তর্জাতিক বাজারে এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করে ।
জি.আই. পণ্য বিডি
All products

Details:
- Warranty0
হাড়িভাঙ্গা আম বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর জেলার একটি বিশেষ আমের জাত, যা তার অনন্য স্বাদ, আকৃতি ও অর্থনৈতিক গুরুত্বের জন্য পরিচিত।
🥭 উৎপত্তি ও ইতিহাস
হাড়িভাঙ্গা আমের উৎপত্তি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার খোরাগাছ ইউনিয়নের টেকানী গ্রামে। স্থানীয় কৃষক নফল উদ্দিন পাইকার প্রথম এই আমের চাষ শুরু করেন। পরবর্তীতে, ২০০৩ সালের দিকে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা আবদুস সালাম সরকার এই আমের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন ।
🍃 বৈশিষ্ট্য
আকৃতি ও ওজন: হাড়িভাঙ্গা আম সাধারণত গোলাকার ও মাংসল হয়। প্রতিটি আমের ওজন সাধারণত ২০০ থেকে ৪০০ গ্রাম, তবে কিছু আম ৭০০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে ।
আদার ব্যাপারী
চামড়া ও রঙ: এই আম পাকা অবস্থায়ও সবুজাভ থাকে, মাঝে মাঝে হালকা হলুদাভ রঙ দেখা যায় ।
স্বাদ ও গঠন: হাড়িভাঙ্গা আমের স্বাদ মিষ্টি ও হালকা টক। এটি সাধারণত আঁশবিহীন হলেও কিছুটা আঁশ থাকতে পারে, যা অন্যান্য আমের তুলনায় এটি আরও পরিপূর্ণ করে তোলে ।
🌾 চাষাবাদ ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব
বর্তমানে রংপুর জেলার মিঠাপুকুর, বদরগঞ্জ, পীরগঞ্জ ও সদর উপজেলায় হাড়িভাঙ্গা আমের ব্যাপক চাষাবাদ হচ্ছে। প্রায় ৩০ হাজার কৃষক এই আমের চাষ ও বিপণনের সাথে জড়িত । ফলন মৌসুমে, এই আমের পাইকারি মূল্য প্রতি মণ ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে ।
🌍 আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
২০২১ সালে, বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে ২৬০০ কেজি হাড়িভাঙ্গা আম উপহার হিসেবে পাঠায় । এছাড়াও, ২০২৪ সালে এই আম জার্মানিতে রপ্তানি করা হয়, যা আন্তর্জাতিক বাজারে এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করে ।
হাড়িভাঙ্গা আম
Out of stockDetails:
- Warranty0
হাড়িভাঙ্গা আম বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর জেলার একটি বিশেষ আমের জাত, যা তার অনন্য স্বাদ, আকৃতি ও অর্থনৈতিক গুরুত্বের জন্য পরিচিত।
🥭 উৎপত্তি ও ইতিহাস
হাড়িভাঙ্গা আমের উৎপত্তি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার খোরাগাছ ইউনিয়নের টেকানী গ্রামে। স্থানীয় কৃষক নফল উদ্দিন পাইকার প্রথম এই আমের চাষ শুরু করেন। পরবর্তীতে, ২০০৩ সালের দিকে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা আবদুস সালাম সরকার এই আমের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন ।
🍃 বৈশিষ্ট্য
আকৃতি ও ওজন: হাড়িভাঙ্গা আম সাধারণত গোলাকার ও মাংসল হয়। প্রতিটি আমের ওজন সাধারণত ২০০ থেকে ৪০০ গ্রাম, তবে কিছু আম ৭০০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে ।
আদার ব্যাপারী
চামড়া ও রঙ: এই আম পাকা অবস্থায়ও সবুজাভ থাকে, মাঝে মাঝে হালকা হলুদাভ রঙ দেখা যায় ।
স্বাদ ও গঠন: হাড়িভাঙ্গা আমের স্বাদ মিষ্টি ও হালকা টক। এটি সাধারণত আঁশবিহীন হলেও কিছুটা আঁশ থাকতে পারে, যা অন্যান্য আমের তুলনায় এটি আরও পরিপূর্ণ করে তোলে ।
🌾 চাষাবাদ ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব
বর্তমানে রংপুর জেলার মিঠাপুকুর, বদরগঞ্জ, পীরগঞ্জ ও সদর উপজেলায় হাড়িভাঙ্গা আমের ব্যাপক চাষাবাদ হচ্ছে। প্রায় ৩০ হাজার কৃষক এই আমের চাষ ও বিপণনের সাথে জড়িত । ফলন মৌসুমে, এই আমের পাইকারি মূল্য প্রতি মণ ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে ।
🌍 আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
২০২১ সালে, বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে ২৬০০ কেজি হাড়িভাঙ্গা আম উপহার হিসেবে পাঠায় । এছাড়াও, ২০২৪ সালে এই আম জার্মানিতে রপ্তানি করা হয়, যা আন্তর্জাতিক বাজারে এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করে ।