নাটরের কাঁচাগোল্লা
🧁 কাঁচাগোল্লার ইতিহাস ও উৎপত্তিপ্রায় ২৫০ বছর আগে নাটোর শহরের মধুসূদন পাল নামক একজন মিষ্টান্ন প্রস্তুতকারক এই মিষ্টির সূচনা করেন। জনশ্রুতি অনুযায়ী, একদিন কর্মচারীর অনুপস্থিতিতে অতিরিক্ত ছানা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় তিনি চিনির রসে ছানা জ্বাল দিয়ে একটি নতুন মিষ্টি তৈরি করেন, যা পরবর্তীতে কাঁচাগোল্লা নামে পরিচিতি লাভ করে ।উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ🥛 উপকরণ ও প্রস্তুত প্রণালীকাঁচাগোল্লা তৈরিতে মূল উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়:গরুর দুধ থেকে তৈরি ছানা, মাওয়া, চিনি, এলাচ গুঁড়াপ্রথমে দুধ থেকে ছানা তৈরি করে তা চিনি ও মাওয়ার সাথে মিশিয়ে হালকা আঁচে জ্বাল দেওয়া হয়। এরপর এলাচ গুঁড়া মিশিয়ে মিশ্রণটি ঠান্ডা করে পরিবেশনযোগ্য করা হয় ।🌍 জিআই স্বীকৃতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট২০২৩ সালের ৮ আগস্ট নাটোরের কাঁচাগোল্লা বাংলাদেশের ১৭তম GI পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায় । এই স্বীকৃতি নাটোর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রাপ্ত হয়, যা এই মিষ্টির ঐতিহ্যিক গুরুত্ব ও স্বাতন্ত্র্যকে আন্তর্জাতিকভাবে তুলে ধরেছে।
জি.আই. পণ্য বিডি
All products

Details:
- Warranty0
🧁 কাঁচাগোল্লার ইতিহাস ও উৎপত্তি
প্রায় ২৫০ বছর আগে নাটোর শহরের মধুসূদন পাল নামক একজন মিষ্টান্ন প্রস্তুতকারক এই মিষ্টির সূচনা করেন। জনশ্রুতি অনুযায়ী, একদিন কর্মচারীর অনুপস্থিতিতে অতিরিক্ত ছানা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় তিনি চিনির রসে ছানা জ্বাল দিয়ে একটি নতুন মিষ্টি তৈরি করেন, যা পরবর্তীতে কাঁচাগোল্লা নামে পরিচিতি লাভ করে ।
উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ
🥛 উপকরণ ও প্রস্তুত প্রণালী
কাঁচাগোল্লা তৈরিতে মূল উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়:
গরুর দুধ থেকে তৈরি ছানা, মাওয়া, চিনি, এলাচ গুঁড়া
প্রথমে দুধ থেকে ছানা তৈরি করে তা চিনি ও মাওয়ার সাথে মিশিয়ে হালকা আঁচে জ্বাল দেওয়া হয়। এরপর এলাচ গুঁড়া মিশিয়ে মিশ্রণটি ঠান্ডা করে পরিবেশনযোগ্য করা হয় ।
🌍 জিআই স্বীকৃতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট
২০২৩ সালের ৮ আগস্ট নাটোরের কাঁচাগোল্লা বাংলাদেশের ১৭তম GI পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায় । এই স্বীকৃতি নাটোর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রাপ্ত হয়, যা এই মিষ্টির ঐতিহ্যিক গুরুত্ব ও স্বাতন্ত্র্যকে আন্তর্জাতিকভাবে তুলে ধরেছে।
নাটরের কাঁচাগোল্লা
Out of stockDetails:
- Warranty0
🧁 কাঁচাগোল্লার ইতিহাস ও উৎপত্তি
প্রায় ২৫০ বছর আগে নাটোর শহরের মধুসূদন পাল নামক একজন মিষ্টান্ন প্রস্তুতকারক এই মিষ্টির সূচনা করেন। জনশ্রুতি অনুযায়ী, একদিন কর্মচারীর অনুপস্থিতিতে অতিরিক্ত ছানা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় তিনি চিনির রসে ছানা জ্বাল দিয়ে একটি নতুন মিষ্টি তৈরি করেন, যা পরবর্তীতে কাঁচাগোল্লা নামে পরিচিতি লাভ করে ।
উইকিপিডিয়া, একটি মুক্ত বিশ্বকোষ
🥛 উপকরণ ও প্রস্তুত প্রণালী
কাঁচাগোল্লা তৈরিতে মূল উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়:
গরুর দুধ থেকে তৈরি ছানা, মাওয়া, চিনি, এলাচ গুঁড়া
প্রথমে দুধ থেকে ছানা তৈরি করে তা চিনি ও মাওয়ার সাথে মিশিয়ে হালকা আঁচে জ্বাল দেওয়া হয়। এরপর এলাচ গুঁড়া মিশিয়ে মিশ্রণটি ঠান্ডা করে পরিবেশনযোগ্য করা হয় ।
🌍 জিআই স্বীকৃতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট
২০২৩ সালের ৮ আগস্ট নাটোরের কাঁচাগোল্লা বাংলাদেশের ১৭তম GI পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায় । এই স্বীকৃতি নাটোর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রাপ্ত হয়, যা এই মিষ্টির ঐতিহ্যিক গুরুত্ব ও স্বাতন্ত্র্যকে আন্তর্জাতিকভাবে তুলে ধরেছে।