বগুড়ার দই
বগুড়ার দই – ঐতিহ্য, স্বাদ ও জিআই স্বীকৃতির গৌরববগুড়ার দই (Bogurar Doi) বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ও সুস্বাদু মিষ্টান্ন, যা বগুড়া জেলার শেরপুর থানার ঘোষপাড়া থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। প্রায় ২০০ বছর আগে ঘোষ সম্প্রদায়ের সদস্য ঘেটু ঘোষ এই উৎপাদন প্রক্রিয়া ও বৈশিষ্ট্যবগুড়ার দই মূলত গরুর পূর্ণচর্বিযুক্ত দুধ, চিনি, সামান্য পুরনো দই (স্টার্টার), সোডিয়াম বাইকার্বোনেট এবং মাটির পাত্র ব্যবহার করে তৈরি হয়। দুধকে ফুটিয়ে ঘন করে, চিনি ও স্টার্টার মিশিয়ে মাটির পাত্রে ঢেলে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রেখে জমিয়ে তোলা হয়।জিআই স্বীকৃতি ও বাণিজ্যিক গুরুত্ব২০২৩ সালের ২৬ জুন, বগুড়ার দই বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এই স্বীকৃতি দইয়ের গুণমান ও ঐতিহ্যকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরেছে। বর্তমানে বগুড়ায় প্রায় ৫,০০০ শ্রমিক দই শিল্পে নিয়োজিত, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।সম্প্রদায়ের ভূমিকা ও আনন্দ
জি.আই. পণ্য বিডি
All products

Details:
- Warranty1
বগুড়ার দই – ঐতিহ্য, স্বাদ ও জিআই স্বীকৃতির গৌরব
বগুড়ার দই (Bogurar Doi) বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ও সুস্বাদু মিষ্টান্ন, যা বগুড়া জেলার শেরপুর থানার ঘোষপাড়া থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। প্রায় ২০০ বছর আগে ঘোষ সম্প্রদায়ের সদস্য ঘেটু ঘোষ এই
উৎপাদন প্রক্রিয়া ও বৈশিষ্ট্য
বগুড়ার দই মূলত গরুর পূর্ণচর্বিযুক্ত দুধ, চিনি, সামান্য পুরনো দই (স্টার্টার), সোডিয়াম বাইকার্বোনেট এবং মাটির পাত্র ব্যবহার করে তৈরি হয়। দুধকে ফুটিয়ে ঘন করে, চিনি ও স্টার্টার মিশিয়ে মাটির পাত্রে ঢেলে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রেখে জমিয়ে তোলা হয়।
জিআই স্বীকৃতি ও বাণিজ্যিক গুরুত্ব
২০২৩ সালের ২৬ জুন, বগুড়ার দই বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এই স্বীকৃতি দইয়ের গুণমান ও ঐতিহ্যকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরেছে। বর্তমানে বগুড়ায় প্রায় ৫,০০০ শ্রমিক দই শিল্পে নিয়োজিত, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
সম্প্রদায়ের ভূমিকা ও আনন্দ
বগুড়ার দই
Out of stockDetails:
- Warranty1
বগুড়ার দই – ঐতিহ্য, স্বাদ ও জিআই স্বীকৃতির গৌরব
বগুড়ার দই (Bogurar Doi) বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ও সুস্বাদু মিষ্টান্ন, যা বগুড়া জেলার শেরপুর থানার ঘোষপাড়া থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। প্রায় ২০০ বছর আগে ঘোষ সম্প্রদায়ের সদস্য ঘেটু ঘোষ এই
উৎপাদন প্রক্রিয়া ও বৈশিষ্ট্য
বগুড়ার দই মূলত গরুর পূর্ণচর্বিযুক্ত দুধ, চিনি, সামান্য পুরনো দই (স্টার্টার), সোডিয়াম বাইকার্বোনেট এবং মাটির পাত্র ব্যবহার করে তৈরি হয়। দুধকে ফুটিয়ে ঘন করে, চিনি ও স্টার্টার মিশিয়ে মাটির পাত্রে ঢেলে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রেখে জমিয়ে তোলা হয়।
জিআই স্বীকৃতি ও বাণিজ্যিক গুরুত্ব
২০২৩ সালের ২৬ জুন, বগুড়ার দই বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এই স্বীকৃতি দইয়ের গুণমান ও ঐতিহ্যকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরেছে। বর্তমানে বগুড়ায় প্রায় ৫,০০০ শ্রমিক দই শিল্পে নিয়োজিত, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।